• nist50160@gmail.com
  • 01962371071,01819008096



Baby Care / Autism Care (শিশু ও অটিজম কেয়ার) শেখা বর্তমানে বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও চাহিদাসম্পন্ন একটি পেশাগত দক্ষতা। এই কোর্স শিখে আপনি শুধু চাকরি নয়, মানবিকভাবে সমাজেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।👇


Baby Care / Autism Care কেন শিখবেন?

1. দেশে ও বিদেশে চাকরির বড় সুযোগ
বাংলাদেশে ডে–কেয়ার সেন্টার, শিশু হাসপাতাল, প্রাইভেট হোম, স্কুল ও ক্লিনিকে Baby Care/Autism কেয়ার প্রশিক্ষিত কর্মীর চাহিদা বাড়ছে। মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ ও উন্নত দেশগুলোতে দক্ষ কেয়ারগিভারদের জন্য সহজে ওয়ার্ক ভিসা বা চাকরির সুযোগ মেলে। বিশেষ করে নারীদের জন্য এটি একটি স্থিতিশীল ও সম্মানজনক ক্যারিয়ার।

2. স্বল্প মেয়াদি ও সহজ ট্রেনিং কোর্স
এই ধরনের কোর্স সাধারণত ৩–৬ মাস মেয়াদি হয়ে থাকে।প্র্যাকটিক্যাল ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে দ্রুত কাজ শেখা যায়। মেডিকেল ডিগ্রি ছাড়াও এই কোর্স করা যায়। অল্প সময়ে একটি পেশাগত দক্ষতা অর্জন সম্ভব।

3. দক্ষ কেয়ারগিভারের ভালো আয়
দেশে ও বিদেশে Baby Care / Autism Caregiver দের বেতন ধীরে ধীরে বাড়ছে। বিশেষ করে বিদেশে মাসিক ৩০,০০০–৮০,000 টাকা (বা তারও বেশি) পর্যন্ত আয় করা যায়। দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকলে আয়ের পাশাপাশি সম্মানও পাওয়া যায়।

4. মানবিক ও সামাজিক অবদান রাখার সুযোগ
শিশু, অটিজম আক্রান্ত বাচ্চা ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের যত্ন নেওয়া একটি মহৎ ও সহানুভূতিপূর্ণ কাজ। এই কাজে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সম্মান পাওয়া যায়। যারা হেলথ কেয়ার, নার্সিং বা শিশুদের সঙ্গে কাজ করতে ভালোবাসেন, তাদের জন্য এটি আদর্শ পেশা।

5.  নিজের পরিবার ও আশেপাশের জন্য কাজে লাগে
Baby Care শিখলে আপনি নিজের সন্তান, ছোট ভাই–বোন বা পরিবারের বাচ্চাদের আরও ভালোভাবে যত্ন নিতে পারবেন। Autism Care শিখে বিশেষ শিশুদের সহায়তা, শিক্ষা ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবেন।

6. ফ্রিল্যান্সিং ও প্রাইভেট সার্ভিসের সুযোগ
আপনি চাইলে প্রাইভেট হোম কেয়ার, চাইল্ড কেয়ার সেন্টার বা অনলাইন সাপোর্ট সার্ভিস (consultancy/therapy) শুরু করতে পারেন। দক্ষতা বাড়লে নিজস্ব ডে–কেয়ার সেন্টার বা বিশেষ শিশুদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলাও সম্ভব।

📝 সংক্ষেপে সুবিধাসমূহ:

  • ✅ দেশে ও বিদেশে চাকরির বড় বাজার

  • ✅ কম খরচে দ্রুত প্রশিক্ষণ

  • ✅ ভালো বেতন ও ক্যারিয়ার গ্রোথ

  • ✅ সমাজে মানবিক অবদান রাখার সুযোগ

  • ✅ নিজের পরিবারের যত্নে কাজে লাগে

  • ✅ উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও আছে