✂️ Dress Making and Tailoring কোর্স কেন পড়বেন?
ড্রেস মেকিং অ্যান্ড টেইলারিং (Dress Making & Tailoring) একটি চাহিদাসম্পন্ন ও সৃজনশীল কোর্স, যা আপনাকে পোশাক তৈরির প্রাথমিক থেকে উন্নত দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করে। এই কোর্স শেষে আপনি চাইলে নিজে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন, আবার চাইলে চাকরির সুযোগও পেতে পারেন। নিচে ধাপে ধাপে কারণগুলো দেওয়া হলো 👇
বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই পোশাক শিল্পের ব্যাপক প্রসার।
শহর ও গ্রামে দর্জি বা ফ্যাশন ডিজাইনারের চাহিদা সবসময় থাকে।
ব্যক্তিগত ও বুটিক দোকানে কাস্টমাইজড পোশাকের চাহিদা অনেক।
নিজস্ব ডিজাইন অনুযায়ী পোশাক তৈরি করে আপনি ফ্যাশন দুনিয়ায় নিজেকে পরিচিত করতে পারেন।
বিভিন্ন নতুন ট্রেন্ড বা ডিজাইন নিয়ে কাজ করার মাধ্যমে আপনি একজন দক্ষ ফ্যাশন ডিজাইনার হতে পারবেন।
কোর্স শেষে ঘরে বসেই টেইলারিং ও ড্রেস ডিজাইনের কাজ শুরু করা যায়।
কম খরচে সেলাই মেশিন ও কিছু উপকরণ দিয়ে ছোট ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।
মহিলাদের জন্য এটি ঘরে বসে আয় করার উপযুক্ত মাধ্যম।
বুটিক হাউস, গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি, ফ্যাশন হাউস ও দর্জির দোকানে চাকরির সুযোগ।
নিজের টেইলারিং শপ বা অনলাইন পোশাক ব্র্যান্ড চালু করার সুযোগ।
বিদেশেও দক্ষ দর্জিদের চাহিদা রয়েছে।
কোর্সের সময়কাল সাধারণত ৩ থেকে ৬ মাস (বেসিক), এবং খরচ তুলনামূলকভাবে কম।
অল্প সময়েই পোশাক কাটা, সেলাই, মাপ নেওয়া, ও ফিনিশিংয়ের কাজ শেখা যায়।
নিজের ও পরিবারের পোশাক নিজেই তৈরি বা ঠিক করতে পারবেন।
পোশাকের খরচ অনেকটা সাশ্রয় হবে।
নতুন ডিজাইনের পোশাক সহজেই বানানো সম্ভব।
মাপ নেওয়া ও প্যাটার্ন তৈরি
কাপড় কাটা ও সেলাইয়ের কৌশল
ব্লাউজ, কামিজ, পাঞ্জাবি, শার্ট-প্যান্টসহ বিভিন্ন পোশাক তৈরির নিয়ম
ফিনিশিং ও অলংকরণের কাজ
আধুনিক সেলাই মেশিন ব্যবহারের কৌশল
👉 সর্বোপরি, Dress Making & Tailoring শেখা মানে শুধু একটা দক্ষতা অর্জন নয়, বরং এটি ভবিষ্যতের জন্য একটি স্থায়ী ক্যারিয়ার ও স্বনির্ভর জীবনের পথ খুলে দেয়।